নিজস্ব প্রতিনিধি, আগরতলা, ২৪ ডিসেম্বর৷৷ কংগ্রেস দলের দুঃসময়ে স্বার্থের জন্য দলবদল করেছেন বিধায়ক ও পুর পারিষদ৷ দলত্যাগীদের ভুলেও ভাববেন না জাতীয় কংগ্রেস দুর্বল হয়েছে৷ গুজরাটে মোদির বিজয়রথ নৈতিকভাবে আটকে দিয়েছে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী৷ ত্রিপুরায় বাম ও বিজেপির রথ পাকাপোক্তভাবে আটকাতে জানুয়ারীর দ্বিতীয় সপ্তাহে রাহুলের সফর চূড়ান্ত হয়েছে৷ রবিবার কামিনী কুমার সুকলে আয়োজিত সদর জেলা যুব কংগ্রেসের সম্মেলনে এমনটাই দাবি করলেন কংগ্রেস বিধায়ক গোপাল চন্দ্র রায়৷
চবিবশ বছর রাজ্যে শাসক সিপিএমকে ক্ষমতায় এনেছে বাকাপথে দলত্যাগী কংগ্রেসী নেতারা৷ দলবদল করতেই নাম না করে সবাইকে একহাত নিয়েছেন পিসিসি সহ সভাপতি পিযুষ কান্তি বিশ্বাস৷ গত নির্বাচনে কংগ্রেস দলের ৪৬ শতাংশ ভোট এখনো সংরক্ষিত বলে আত্মসন্তোষ ব্যক্ত করেছেন তিনি৷ তাঁর মতে, কালোধন ফেরানো, বেকারদের কর্মসংস্থান, নোটবন্দি, জিএসটি মোদির তুঘলকি সিদ্ধান্ত৷ ক্ষতি হয়েছে ভারতের অর্থ ব্যবস্থার৷
সদর জেলা যুব কংগ্রেস সম্মেলনে যুব তৃণমূলের সম্পাদক অনির্বান সাহা, ছাত্রনেতা প্রীতম সাহাদের যোগদানে দল ক্রমশ মজবুত হয়ে উঠবে বলেও দাবি করেছেন তিনি৷ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন যুব কংগ্রেসের সদর জেলা সভাপতি শান্তনু সাহা, সাধারণ সম্পাদক পূজন বিশ্বাস, মুখপাত্র হরেকৃষ্ণ ভৌমিক, এন এস ইউ আই এর রাজ্য কো-অর্ডিনেটর রামু দাস, পুর পারিষদ রত্না দত্ত, মহিলা নেত্রী বাসনা দেবনাথ, মহারাজ প্রদ্যুৎ কিশোর দেববর্মন প্রমুখ৷
2017-12-25